‡nj_ wUcm : KvuPv ‡Qvjvi ¸Yv¸Y
m~Î: ‰`wbK c«_g Av‡jv : 01/08/2012
igRvb gv‡m BdZv‡ii mgq Rbwc«q Lvevi n‡jv ‡Qvjv| Avgv‡`i ‡`‡k ‡Qvjvi Wvj bvbvfv‡e LvIqv nq| KvuPv, ivbœv K‡i gywoi m‡½ ev Wvj wn‡m‡e| evRv‡i ‡f‡RI wewµ nq| me‡P‡q ‡ewk cywó n‡jv KvuPv ‡Qvjv‡Z| cvwb‡Z ‡fRv‡bv ‡Qvjvi ‡Lvmv ‡d‡j KvuPv Av`v KywP w`‡q ‡L‡j Zv kix‡ii Rb¨ ‡RvMv‡e c«Pyi cwigv‡Y cywó| ivbœv ‡Qvjv‡Z ‡Zj ‡`Iqv _v‡K e‡j G‡Z d¨v‡Ui cwigvY i‡q‡Q| ‡gvUv e¨w³ ev D”Pi³Pvc Av‡Q hvu‡`i Zvuiv KvuPv ‡Qvjv Lvb| Zvu‡`i Rb¨ AwZwi³ ‡Zj, gmjv ‡`Iqv ‡Qvjv n‡jv SyuwKc~Y©| Wvqv‡ewUm wbqš¿‡Y _vK‡j ivbœv ‡Qvjv ‡L‡Z cv‡ib wbw`©ó cwigv‡Y| hvuiv ‡Lvmvmn ‡Qvjv ‡L‡Z cv‡ib bv, Zvu‡`i Rb¨ KvuPv ‡Qvjv h‡_ó DcKvix| G‡Z i‡q‡Q c«Pyi cwigv‡Y ‡c«vwUb ev Avwgl| ‡Qvjvi ‡c«vwUb ‡`n‡K K‡i `…p, kw³kvjx, nvo‡K K‡i gReyZ, ‡ivM c«wZ‡iva¶gZv e…w×i Rb¨ Gi f~wgKv Acwinvh©| G‡Z i‡q‡Q c«Pyi cwigv‡Y cUvwkqvg| hv ‡`‡ni n~rwc‡Êi MwZ‡K mPj ivL‡Z mvnvh¨ K‡i|
wKš‘ wKWwbi mgm¨v hvu‡`i i‡q‡Q (WvqvjvBwmm Pj‡Q, i‡³ wµ‡qwUwbb, BDwiK GwmW ev BDwiqvi cwigvY ‡ewk) Zvuiv ‡h‡Kv‡bv iKg ‡Qvjv LvIqv ‡_‡K weiZ _vKyb| KviY ‡h‡Kv‡bv Wv‡j cUvwkqvg _v‡K, hv i‡³ (hvu‡`i wKWwb `ye©j) ‡mivg wµ‡qwUwb‡bi gvÎv evovq| ZvB ‡Qvjv `ye©j wKWwbi Rb¨ eR©bxq| G‡Z ‡h LwbR jeY¸‡jv i‡q‡Q Zv `vuZ, Pyj, nvo‡K K‡i gReyZ| evovq KvR Kivi kw³| KvuPv ‡Qvjv wPwe‡q ‡L‡j Gi im `vu‡Zi gvwo‡K K‡i gReyZ| hvuiv wbqwgZ e¨vqvg K‡ib, Zvu‡`i Rb¨ KvuPv ‡Qvjv fxlY DcKvix| ‡Qvjvi Mv‡q ‡h Avuk _v‡K, Zv cvK¯’jx‡K (‡hLv‡b Lvevi Rgv _v‡K) K‡i M¨vmgy³, ‡KvôKvwVb¨ `~i K‡i| nRg Ki‡Z bv cvi‡j KvuPv ‡Qvjv Lv‡eb bv|
G‡Z wfUvwgb ÔweÕI Av‡Q ch©vß cwigv‡Y| wfUvwgb ÔweÕ Kgvq ‡gi“`‡Êi e¨_v, mœvqyi `ye©jZv| mvjdvi bvgK Lv`¨ Dcv`v‡bi emwZI GB ‡Qvjv‡Z| mvjdvi gv_v Mig n‡q hvIqv, nvZ-cv‡qi Zjvq R¡vjv‡cvov Kgvq| Z¡‡K Av‡b gm…YZv| KvuPv ‡Qvjv fxlY DcKvix| Z‡e ‡Qvjvi Wv‡ji ‰Zwi fvRv-‡cvov Lvevi hZ Kg LvIqv hvq ZZB fv‡jv| ZvB nRgkw³ ey‡S ‡Qvjv ‡nvK cwiev‡ii kw³|
Wv. dvinvbv ‡gvweb
10.08.2012 - FridayWv. dvinvbv ‡gvweb
মুখের ঘা বিভিন্ন রোগের কারণ
অধ্যাপক ডা. অরূপরতন চৌধুরীচিকিৎসা বিজ্ঞানের গবেষণায় দেখা যায় যে, প্রায় ২০০ রোগের প্রাথমিক লক্ষণ মুখগহ্বরে দৃষ্টিগোচর হয়। বর্তমানকালের মরণঘাতী রোগ এইডস থেকে শুরু করে ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ এমনকি গর্ভাবস্থায়ও অনেক লক্ষণ মুখের ভেতরে প্রকাশ পায়।
যেমন একটি রোগীর মুখ পরীক্ষা করে যদি দেখা যায়, তার মাড়িতে তীব্র প্রদাহ রয়েছে, মাড়ি ফুলেছে, তাতে পুঁজ জমা হয়েছে, মাড়ি থেকে দাঁত বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে এবং সামান্য আঘাতে রক্ত বের হয়ে আসছে তবেই তাকে আমরা পেরিওডেন্টাল ডিজিজ বা মাড়ির রোগ হিসেবে বলতে পারি। অনেক ক্ষেত্রে এসব রোগীর ইতিহাস নিয়ে দেখা যায়, কয়েক বছর ধরে তাদের ডায়াবেটিস এবং তারা নিয়মিত ইনসুলিন নেন।
এসব রোগীকে ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন থেকে একটি বই দেওয়া হয়, তাতে তার একটা মোটামুটি ইতিহাস পাওয়া যায়। যেমন_ তার রক্তচাপ, অন্যান্য রোগের উপস্থিতি, খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে কিছু প্রয়োজনীয় উপদেশ এবং নিয়মিত তার রক্তের শর্করা পরীক্ষার ফলাফল। দেখা যায় প্রতিমাসেই তার শর্করা পরীক্ষা করা হয়েছে এবং প্রায়ই রক্তের শর্করা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি। জেনে রাখা প্রয়োজন, রক্তের শর্করার স্বাভাবিক পরিমাণ হচ্ছে অভুক্ত অবস্থায় ৬.৪ মি. মোল এবং খাবার দু'ঘণ্টা পর ৭.৮ মি. মোলের কম। যেসব ডায়াবেটিস রোগী ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখেন না তাদেরই মাড়ির রোগের প্রদাহ বা পেরিওডেন্টাল ডিজিজ অধিকমাত্রায় লক্ষণীয়। তবে তার অর্থ এই নয়, যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদেরই এই রোগ বেশি হবে। মুখের আরও এটি বিশেষ রোগ মুখের ঘা। মুখের এই ঘা নানা কারণে হতে পারে। যাদের বিভিন্ন রোগ রয়েছে যেমন_ ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, রিউম্যাটিক, রক্ত স্বল্পতা, ক্যানসার, এইডস ইত্যাদি। বিশ্বের প্রথম যে এইডস রোগীকে শনাক্ত করা হয় তার প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে ধরা পড়ে মুখের ঘা, যাকে বলা হয় হেয়ারি লিউকোপ্লাকিয়া।
যাদের ডায়াবেটিস বা হৃদরোগ আছে, দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম এবং দীর্ঘদিন ওষুধ গ্রহণ করছেন, তাদের মুখে এক ধরনের জীবাণু বিস্তার লাভ করতে পারে যেমন_ তাদের মুখে ক্যানডিডা জীবাণুর কারণে ক্যানডিয়াসিস হতে পারে।
আরও যেসব ঘা হতে পারে সেগুলোর মধ্যে লিউকোপ্লাকিয়া, লাইকেন প্লানাস ইত্যাদি। যারা নিয়মিত অন্যান্য রোগের চিকিৎসার সঙ্গে ওষুধ খান তাদের মুখেও ওষুধের পাশর্্বপ্রতিক্রিয়া বা রোগ প্রতিরোধক শক্তি কম হওয়ায় মুখের ঘা সাময়িকভাবে দেখা দিতে পারে_ যা ওষুধ বন্ধের সঙ্গে সঙ্গেই নিরাময় হতে পারে। যেমন গর্ভবতী মায়েদের গর্ভাবস্থায় মাড়ির প্রদাহ দেখা যায় এবং গর্ভপাতের সঙ্গে সঙ্গেই তা নিরাময় হয়। মুখে আরও একটি ঘা সব বয়সেই হতে পারে_ এর নাম 'এপথাস আলসার'। বিশেষ কোনো (বি) ভিটামিন স্বল্পতা, কোনো দুশ্চিন্তা, অনিদ্রা মুখের অস্বাস্থ্যকর অবস্থা, মানসিক অস্থিরতা ইত্যাদির কারণে এপথাসআলসার বেশিহয়।
যেমন একটি রোগীর মুখ পরীক্ষা করে যদি দেখা যায়, তার মাড়িতে তীব্র প্রদাহ রয়েছে, মাড়ি ফুলেছে, তাতে পুঁজ জমা হয়েছে, মাড়ি থেকে দাঁত বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে এবং সামান্য আঘাতে রক্ত বের হয়ে আসছে তবেই তাকে আমরা পেরিওডেন্টাল ডিজিজ বা মাড়ির রোগ হিসেবে বলতে পারি। অনেক ক্ষেত্রে এসব রোগীর ইতিহাস নিয়ে দেখা যায়, কয়েক বছর ধরে তাদের ডায়াবেটিস এবং তারা নিয়মিত ইনসুলিন নেন।
এসব রোগীকে ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন থেকে একটি বই দেওয়া হয়, তাতে তার একটা মোটামুটি ইতিহাস পাওয়া যায়। যেমন_ তার রক্তচাপ, অন্যান্য রোগের উপস্থিতি, খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে কিছু প্রয়োজনীয় উপদেশ এবং নিয়মিত তার রক্তের শর্করা পরীক্ষার ফলাফল। দেখা যায় প্রতিমাসেই তার শর্করা পরীক্ষা করা হয়েছে এবং প্রায়ই রক্তের শর্করা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি। জেনে রাখা প্রয়োজন, রক্তের শর্করার স্বাভাবিক পরিমাণ হচ্ছে অভুক্ত অবস্থায় ৬.৪ মি. মোল এবং খাবার দু'ঘণ্টা পর ৭.৮ মি. মোলের কম। যেসব ডায়াবেটিস রোগী ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখেন না তাদেরই মাড়ির রোগের প্রদাহ বা পেরিওডেন্টাল ডিজিজ অধিকমাত্রায় লক্ষণীয়। তবে তার অর্থ এই নয়, যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদেরই এই রোগ বেশি হবে। মুখের আরও এটি বিশেষ রোগ মুখের ঘা। মুখের এই ঘা নানা কারণে হতে পারে। যাদের বিভিন্ন রোগ রয়েছে যেমন_ ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, রিউম্যাটিক, রক্ত স্বল্পতা, ক্যানসার, এইডস ইত্যাদি। বিশ্বের প্রথম যে এইডস রোগীকে শনাক্ত করা হয় তার প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে ধরা পড়ে মুখের ঘা, যাকে বলা হয় হেয়ারি লিউকোপ্লাকিয়া।
যাদের ডায়াবেটিস বা হৃদরোগ আছে, দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম এবং দীর্ঘদিন ওষুধ গ্রহণ করছেন, তাদের মুখে এক ধরনের জীবাণু বিস্তার লাভ করতে পারে যেমন_ তাদের মুখে ক্যানডিডা জীবাণুর কারণে ক্যানডিয়াসিস হতে পারে।
আরও যেসব ঘা হতে পারে সেগুলোর মধ্যে লিউকোপ্লাকিয়া, লাইকেন প্লানাস ইত্যাদি। যারা নিয়মিত অন্যান্য রোগের চিকিৎসার সঙ্গে ওষুধ খান তাদের মুখেও ওষুধের পাশর্্বপ্রতিক্রিয়া বা রোগ প্রতিরোধক শক্তি কম হওয়ায় মুখের ঘা সাময়িকভাবে দেখা দিতে পারে_ যা ওষুধ বন্ধের সঙ্গে সঙ্গেই নিরাময় হতে পারে। যেমন গর্ভবতী মায়েদের গর্ভাবস্থায় মাড়ির প্রদাহ দেখা যায় এবং গর্ভপাতের সঙ্গে সঙ্গেই তা নিরাময় হয়। মুখে আরও একটি ঘা সব বয়সেই হতে পারে_ এর নাম 'এপথাস আলসার'। বিশেষ কোনো (বি) ভিটামিন স্বল্পতা, কোনো দুশ্চিন্তা, অনিদ্রা মুখের অস্বাস্থ্যকর অবস্থা, মানসিক অস্থিরতা ইত্যাদির কারণে এপথাসআলসার বেশিহয়।
More Information: http://dentistbd.com/
লেখক : সিনিয়র কনসালটেন্ট ও বিভাগীয় প্রধান ডিপার্টমেন্ট অব ডেন্টিস্ট্রি,
বারডেম হাসপাতাল, ঢাকা। ফোন : ০১৮১৯২১২৬৭৮
লেখক : সিনিয়র কনসালটেন্ট ও বিভাগীয় প্রধান ডিপার্টমেন্ট অব ডেন্টিস্ট্রি,
বারডেম হাসপাতাল, ঢাকা। ফোন : ০১৮১৯২১২৬৭৮
পিত্তথলিতে পাথর হলে...
ডা. মিজানুর রহমান

লেখক রেসিডেন্সিয়াল
সার্জন, ঢাকা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা।
ফোন : ০১৭১৬২৮৮৮৫৫
বুকের ব্যথাও হৃদরোগের লক্ষণ
ডা. আমিরউজ্জামান খান

ক্লিনিক্যাল এন্ড ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজিস্ট, হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
ফোন : ০১৫৫২৪১২৬২৪
Information Source: daily Bangladesh Protidin- 10.08.2012http://www.bd-pratidin.com